দোয়ারাবাজার উপজেলায় প্রতিটি বাজারে দ্রব্যমূল্যের হঠাৎ শুরু হয়েছে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। কে থামাবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগামী এ পাগলা ঘোড়ার দৌরাত্ম্যকে? করোনাকে উপলক্ষ করে অল্প কয়েক দিনের ব্যবধানে পেঁয়াজ ডাল আদাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে অনেক বেশি ।
যে পেঁয়াজ বিক্রি হতো ৩৫ টাকা কেজিতে, তার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫ টাকা, ৮০ টাকার রসুন ১৮০ টাকা, গোড়া মরিচ ৩২০ টাকা, জিরা ৫০০ টাকা।
প্রধান খাদ্য চালের দাম ক্রমেই বাড়ছে এবং বিশেষ করে আদা ও মুসলা জাতীয় দ্রব্যের দাম সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করতে চলেছে।অর্থাৎ ৯০ টাকার আদা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। সবজির দাম মোটামুটি স্থিতিশীল থাকলে মাছের বাজারেও পড়েছে মূল্যবৃদ্ধির কালো ছায়া। নিত্যপণ্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের দুঃখ-কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
প্রধান খাদ্য চালের দাম ক্রমেই বাড়ছে এবং বিশেষ করে আদা ও মুসলা জাতীয় দ্রব্যের দাম সর্বকালের রেকর্ড ভঙ্গ করতে চলেছে।অর্থাৎ ৯০ টাকার আদা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। সবজির দাম মোটামুটি স্থিতিশীল থাকলে মাছের বাজারেও পড়েছে মূল্যবৃদ্ধির কালো ছায়া। নিত্যপণ্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের দুঃখ-কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
করোনার প্রভাবে মানুষের রোজীরোজকার শুন্যের কোটায়, মানুষ দিশেহারা। তাদের খরছের একটা বড় অংশ চলে যাচ্ছে চাল-ডাল-শাকসবজিসহ নিত্যপণ্য কিনতে। উপজেলায় ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ২৫টি বাজার। একই হাল সকল বাজারে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন তারা বেশীরভাগ সিলেট থেকে মালামাল ক্রয় করেন, সিলেটের পাইকারী বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম ঊর্ধ্বগতি।
অপরদিকে লকডাউনের কারনে পরিবহন খরছও বেশী পড়ে। এদিকে রমজান মাস শুরু হতে না হতেই দ্রব্যমূল্যের সাথে পাল্লা দিয়ে জীবন চালাতে গিয়ে মানুষের জীবনে ত্রাহি অবস্থা বিরাজমান।
বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখা জনগণের পক্ষে সম্ভব হচ্ছেনা। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধে বাজার মনিটরিং সেল গঠনসহ প্রশাসনের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। ।
0 coment rios:
You can comment here